সিজারে কীসের কষ্ট শুধু পেট কাটে এমনটাই শোনা যায় কিছু লোকের মুখে!
৭টা পর্দা কেটে বেবীটাকে দুনিয়াতে আনতে হয়। আধা ঘন্টার ভিতর ৩টা স্ল্যালাইন শেষ হয়।
মোটা সিরিন্জের মেরুদন্ডে দেওয়া এই ইনজেকশনটা সারাজীবন কষ্ট দেয়। যখন অবসের মেয়াদটা চলে যায় তখন একটা গলা কাটা মুরগীর মতো ছটফট করতে হয়।
আপনজন ছেড়ে পোস্ট অপারেটিভ রুমে থাকতে হয়। প্রতি টা মিনিট যেন এক ঘন্টার সমান, সময় যেন যায় নাহ। প্রিয় মানুষদের মুখখানা দেখার জন্য অস্তির হওয়া। ঘন্টার পর ঘন্টা,কাটা জায়গায় কী যে কষ্ট বলার মতো না,,,, তার সাথে খিচুনি,নিথর শরীরে থরথর কাপুনি। হাতে ক্যানোলাই স্যালাইন চলছেই,,,,,,,,,,অন্য দিকে গলা শুকিয়ে কাঠ কাঠ হয়ে যায়, একফোটা পানির জন্য কতো আকুতি মিনতি বাট ২৪ ঘন্টার আগে কোন পানি দেয় নাহ।
মৃত্যুকে হার মানিয়ে এসে যদি শুনতে হয় পেট কেটে বাচ্চা হলে কীসের কষ্ট।
বাচ্চা যেভাবেই হোক না কেনো,যার বাচ্চা সেই জানে কতটা সে সহ্য করেছে প্রথম থেকে শেষ অব্দি,
অনেকেই বোঝে নাহ তাদের জন্য লেখাটি


একটা পেট কাটা মায়ের লিখা।